Register Now!

    Bangla Medium

    আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলুন সঠিক নির্দেশনার মাধ্যমে!
    আমরা দিচ্ছি বাংলা মাধ্যমের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পেশাদার টিউশন পরিষেবা।

    🔹 টিউটরদের বিশেষ যোগ্যতা:
    ✔️ অভিজ্ঞ এবং দক্ষ শিক্ষক।
    ✔️ ক্লাস ১ থেকে ১০ পর্যন্ত বাংলা মাধ্যমের সকল বিষয়।
    ✔️ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ যত্ন এবং নির্দেশনা।

    🔹 আমাদের সেবাসমূহ:
    📚 একক এবং গ্রুপ টিউশন।
    📚 পরীক্ষার প্রস্তুতিমূলক কোর্স।
    📚 নমুনা প্রশ্ন ও সমাধান।
    📚 দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ ক্লাস।

    English Version

    আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করুন সঠিক নির্দেশনার মাধ্যমে!
    আমরা ইংলিশ ভার্সনের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ টিউশন এবং টিউটর সেবা প্রদান করছি।

    🔹 কেন আমাদের নির্বাচন করবেন?
    ✔️ অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষক।
    ✔️ গ্রেড ১ থেকে ১০ পর্যন্ত ইংলিশ ভার্সনের সকল বিষয়।
    ✔️ প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর জন্য ব্যক্তিগত যত্ন এবং বিশেষ দিকনির্দেশনা।

    🔹 আমাদের সেবাসমূহ:
    📚 একক ও গ্রুপ টিউশন।
    📚 পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য বিশেষ কোর্স।
    📚 নিয়মিত প্র্যাকটিস টেস্ট এবং সমাধান।
    📚 দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ ক্লাস।

    FAQ

    English Medium

    বাংলাদেশে ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষা একটি আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা পদ্ধতি, যেখানে প্রধানত ব্রিটিশ কারিকুলাম অনুসরণ করা হয়। এটি শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক সুযোগ এবং উন্নত শিক্ষার জন্য প্রস্তুত করে।

    • বিষয়ভিত্তিক শিক্ষা

      স্ট্যান্ডার্ড ১ থেকে ৮ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয় শেখানো হয়। এর মধ্যে রয়েছে: ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য গণিত বিজ্ঞান (ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি) জ্ঞানমূলক বিষয় (জিওগ্রাফি, হিস্ট্রি) কম্পিউটার এবং প্রযুক্তি আর্টস ও মিউজিক

    • O Level (Ordinary Level): স্ট্যান্ডার্ড ৯ এবং ১০

      O Level-এ শিক্ষার্থীরা ৬-৯টি বিষয় বেছে নিতে পারে। সাধারণ বিষয়গুলো হলো: ইংরেজি ভাষা গণিত ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি হিস্ট্রি বা জিওগ্রাফি বিজনেস স্টাডিজ বা একাউন্টিং কম্পিউটার সায়েন্স

    • A Level (Advanced Level): উচ্চতর শিক্ষা স্তর

      A Level হলো O Level-এর পরবর্তী ধাপ, যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের ক্যারিয়ার বা বিশ্ববিদ্যালয় গমনোপযোগী বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে। ১. বিষয়সমূহ: A Level-এ সাধারণত ৩-৪টি বিষয় বেছে নেওয়া হয়। জনপ্রিয় বিষয়গুলো হলো: গণিত পদার্থবিজ্ঞান রসায়ন জীববিজ্ঞান বিজনেস স্টাডিজ বা ইকোনমিকস কম্পিউটার সায়েন্স

    Admission Test

    বাংলাদেশে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য বিভিন্ন ধরণের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। প্রতিটি স্তরে ভর্তির প্রক্রিয়া এবং পরীক্ষা পদ্ধতি কিছুটা ভিন্ন হলেও শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।

    • স্কুলে ভর্তি পরীক্ষা

      স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষা সাধারণত প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে নেওয়া হয়। ১. পরীক্ষার স্তর: প্রি-প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক স্তর। প্রাথমিক পর্যায়ে পরীক্ষার চেয়ে সাক্ষাৎকার বা মৌখিক পরীক্ষা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ২. বিষয়ভিত্তিক পরীক্ষা: প্রাথমিক স্তরে সাধারণত বাংলা, ইংরেজি এবং গণিত। উচ্চতর ক্লাসে বিজ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান, এবং যুক্তিতর্ক যোগ হয়। ৩. মূল্যায়ন পদ্ধতি: লিখিত পরীক্ষা। মৌখিক সাক্ষাৎকার। ৪. প্রতিযোগিতার মাত্রা: নামকরা স্কুলগুলোতে ভর্তি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক। সাধারণত স্কুলের আসন সংখ্যা সীমিত হওয়ায় ভালো প্রস্তুতি প্রয়োজন।

    • কলেজে ভর্তি পরীক্ষা

      কলেজে ভর্তির জন্য সাধারণত মাধ্যমিক পরীক্ষার (এসএসসি) ফলাফলের ভিত্তিতে যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়। তবে কিছু প্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। ১. যোগ্যতা নির্ধারণ: মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট GPA। বিজ্ঞান, মানবিক, ও ব্যবসায় শিক্ষার বিভাগ অনুযায়ী পৃথক মানদণ্ড। ২. বিষয়ভিত্তিক পরীক্ষা (যদি প্রযোজ্য): বিজ্ঞান বিভাগ: গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন। ব্যবসায় শিক্ষা: হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ। মানবিক: বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান। ৩. প্রতিযোগিতার মাত্রা: উচ্চ মানের কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য ভালো ফলাফল এবং প্রস্তুতি আবশ্যক।

    • বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা

      বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক এবং গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি, বেসরকারি, এবং বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে থাকে। ১. ভর্তি পরীক্ষার ধরন: সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদির জন্য পৃথক পরীক্ষা। ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়: বুয়েট, কুয়েট, রুয়েট, চুয়েটের ভর্তি পরীক্ষা। চিকিৎসা: মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়: অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত পরীক্ষা না নিয়ে SSC এবং HSC ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি। ২. পরীক্ষা পদ্ধতি: বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন: বিজ্ঞান: গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান। মানবিক: বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান। ব্যবসা: ব্যবসায় শিক্ষা, হিসাববিজ্ঞান, অর্থনীতি। MCQ এবং লিখিত প্রশ্নের সমন্বয়। ৩. প্রতিযোগিতার মাত্রা: সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন সংখ্যা সীমিত, তাই হাজারো শিক্ষার্থীর মধ্য থেকে সেরা মেধাবীদের নির্বাচন করা হয়। ৪. প্রস্তুতির জন্য কোচিং এবং গাইড: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য আলাদা কোচিং সেন্টার এবং গাইড বুক ব্যাপক জনপ্রিয়।

    Langauge Prep

    বাংলাদেশে বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা উন্নত যোগাযোগ দক্ষতার জন্য ইংরেজি ভাষা শেখা এবং আন্তর্জাতিক মানের ভাষা পরীক্ষায় ভালো স্কোর করা গুরুত্বপূর্ণ। বেসিক ইংরেজি দক্ষতা উন্নয়ন থেকে শুরু করে IELTS এবং TOEFL এর প্রস্তুতির জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে আলোচনা করা হলো।

    • বেসিক ইংরেজি শেখার প্রস্তুতি

      ইংরেজি শেখা শুরু করতে হলে প্রথমে ভাষার মূল দিকগুলো (Reading, Writing, Listening, Speaking) বোঝা এবং সেগুলোতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। নিচে বেসিক ইংরেজি শেখার জন্য কার্যকর পরামর্শ এবং কৌশল দেওয়া হলো।

    • IELTS প্রস্তুতি

      IELTS (International English Language Testing System) একটি আন্তর্জাতিক মানের ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা। এর স্কোর বিদেশে পড়াশোনা বা চাকরির জন্য প্রয়োজন।

    • TOEFL প্রস্তুতি

      TOEFL (Test of English as a Foreign Language) বিশেষত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশগুলোর জন্য ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের একটি জনপ্রিয় পরীক্ষা।

    Online Tutoring (বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে সেরা টিউটর খুঁজুন এবং গুগল মিট, জুম, স্কাইপসহ আধুনিক টুল ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস করুন)

    বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির উন্নতির কারণে শিক্ষার্থীদের শেখার ধরণ বদলে গেছে। অনলাইন শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দমতো সেরা টিউটর খুঁজে নিতে এবং যেকোনো স্থান থেকে তাদের সাথে যুক্ত হতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ তৈরি করে, যা আধুনিক টুল ব্যবহার করে আরও সহজ এবং কার্যকর হয়েছে।

    Home Tutoring (হোম টিউশন: শিক্ষার্থীদের ঘরে বসে বিভিন্ন বিষয় শেখার সুযোগ)

    হোম টিউশন হলো এমন একটি শিক্ষণ পদ্ধতি যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজের বাড়ির আরামদায়ক পরিবেশে ব্যক্তিগত বা ছোট দলে টিউটরের কাছ থেকে পাঠ গ্রহণ করে। এই পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত চাহিদা পূরণে সহায়ক এবং তাদের একাডেমিক উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    Group Tutoring (গ্রুপ টিউশন: একসঙ্গে শেখার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান এবং সাশ্রয়ী শিক্ষার সুযোগ)

    গ্রুপ টিউশন একটি শিক্ষণ পদ্ধতি যেখানে একাধিক শিক্ষার্থী একত্রিত হয়ে একই টিউটরের কাছে পাঠ গ্রহণ করে। এটি শিক্ষার্থীদের একসঙ্গে শেখার সুযোগ প্রদান করে, যেখানে তারা একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা করে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে পারে। একইসঙ্গে, এটি ব্যক্তিগত টিউশন থেকে তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী হওয়ায় এটি অনেক শিক্ষার্থীর জন্য সহজলভ্য।

    টিউশন এবং টিউটর নেটওয়ার্কের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

    শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা প্রদান
    এবং দক্ষ টিউটরের মাধ্যমে ব্যক্তিগত
    ও একাডেমিক সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

    মানসম্মত শিক্ষা বলতে এমন একটি শিক্ষার কথা বোঝায়, যা শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র একাডেমিক সাফল্য নয়, বরং চিন্তাশক্তি, দক্ষতা, এবং সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটায়। এটি অর্জনের জন্য প্রয়োজন আধুনিক পাঠদান পদ্ধতি, মানসম্পন্ন শিক্ষাদান উপকরণ, এবং অভিজ্ঞ টিউটরদের সহযোগিতা।